ওয়ান সাইড লাভ, কি যে যন্ত্রণাময় একটা ব্যপার! বিশেষ করে আত্মসম্মাবোধের একটা বিষয় ।
আর এই জিনিসটা বেশি করে হয়, মূলত যে তোমার উপযুক্তই নয়। শালার হাজারটা অকারণ থাকা সত্বেও তাকেই ভালো লাগতে হবে। তাকেই ভালো লাগে...
ওয়ান সাইড লাভ বা এক তরফা ভালোবাসার মতো এই কুৎসিত ঘটনাটা আমার সাথেও ঘটেছে। তার সাথে সম্পর্ক না হওয়াতে যতোটা কষ্ট পেয়েছি, তার থেকেও বেশি কষ্ট পাচ্ছি এটা ভেবে যে—ও হয়তো ভাবছে আমি দেউলিয়া হয়ে গেছি।
আসলে কেউ যদি অকারণে মনে করে আমি তার জন্য কষ্ট পাচ্ছি, আমার কাছে এর থেকে বেশি পরাজয়ের কিছু নেই এই মহাবিশ্বে।
যে কারণে—সে আমার চুলের প্রসংশা করেছিলো বলে আমি মাথায় চুল রাখিনি। আমি চাইনা চুলের মতো সামান্য একটা বিষয়ের জন্য আমার তার কথা মনে পরুক। এক বন্ধুর সাথে থাকলে, তাকে নিয়ে বেশি আলোচনা হয় বলে সে বন্ধুর সাথে কথা বলি না। সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেছি। সে হয়তো ভাবতে পারে তাকে ভেবে আমি সিগারেট খাচ্ছি, এজন্য সিগারেটটাও আমি লুকিয়ে খাই...
এসব করি কারণ—তাকে আমি বুঝাতে চাই, আমি কারো জন্য কষ্ট পাওয়া লোক না। পৃথিবীতে একটাও মানুষ নেই যার জন্য আমি এক সূর্যাস্ত বেশি বাঁচার স্বপ্ন দেখি।
গতোকালকে প্লাস্টিক সম্পর্কিত একটা প্রতিবেদন দেখলাম এবং আজকে একটা নিউজ পড়লাম। দুইটা জিনিস দেখে এবং পরে আমি জাস্ট ঘাবড়ে গেলাম। আমরা মানবজাতি কতোটা হুমকি স্বরূপ নিজেদের জন্য, এবং পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণীর জন্য... আমরা একটা পলিথিন বা প্লাস্টিকের বোতল খুব তুচ্ছ মনে করে যেখানে সেখানে ফেলে দিচ্ছি। এই প্লাস্টিকগুলো কি হচ্ছে? কোথায় যাচ্ছে? এসব কি কিছুর খবর জানি আমরা? এই প্লাস্টিক প্রথমে কোন খাল বা ড্রেন ধরে চলে যাচ্ছে নদীতে, নদী থেকে সমুদ্রে। আমাদের ব্যবহৃত প্রায় নব্বই শতাংশ প্লাস্টিকের সর্বশেষ ঠিকানা হচ্ছে সমুদ্র। যার কারণে সমুদ্রের প্রাণীগুলোর হচ্ছে অকালমৃত্যু। এই পর্যন্ত তাও ঠিক ছিলো। কিন্তু এই মানুষের ফালানো প্লাস্টিক যখন মানুষের জন্যই হুমকি হচ্ছে যাচ্ছে, তখন তো ঘাবড়ে যাবারই কথা... একটি মার্কিন সংস্থা চেষ্টা চালিয়েছিলো যে সমুদ্র থেকে ৮০ শতাংশ প্লাস্টিক তারা সরিয়ে ফেলবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে- সমুদ্রের চাপে বা বিভিন্ন সময়ে প্লাস্টিক হয়ে যাচ্ছে মাইক্রোপ্লাস্টিক। মাইক্রোপ্লাস্টিক হচ্ছে, প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণা। যা সমুদ্র কিংবা নদী থেকে সরিয়ে ফেলা অসম্ভব। আর দুঃখের বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশে ...
Comments
Post a Comment